জামায়াতে ইসলামীর সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি এবং দলের নিববন্ধন ও প্রতিক ফিরে পাওয়ার দাবীতে বগুড়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াত। ঠিক বেলা সাড়ে ৩টায় পৌর পার্ক
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কারাবন্দি নেতা সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে রাজধানীর পল্টন মোর থেকে দলটির বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বিকfল সাড়ে ৫টার দিকে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ
একুশে বইমেলা পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এবারই প্রথম জামায়াতের কোনো শীর্ষ নেতা দলীয়ভাবে কর্মসূচি নিয়ে বাংলা একাডেমি আয়োজিত বইমেলা পরিদর্শন করলেন। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায়
জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সংবাদমাধ্যমে এক বিবৃতিতে এ দাবি
যেকোনো পরিস্থিতিতে অস্থিরতা দেখানো ঈমানের পরিচয় বহন করে না উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, দেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে, এখনই সবাইকে সচেতন থেকে সামনে অগ্রসর
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা মহানগর শাখার উদ্যোগে সংগঠনটির ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংগঠনটির ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রতিপাদ্য ‘মেধা ও সততায় গড়ব সবার বাংলাদেশ’। শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল
দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার রাতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘হাজারো শহীদের আত্মত্যাগের
সার্বিক পরিস্থিতির জন্য শেখ হাসিনার উসকানি দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বুধবার রাত পৌনে ১২টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা দখলের যে ঘোষণা দিয়েছেন তার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলটির প্রভাবশালী নেতা মাহবুবউল আলম হানিফ ও তার ব্যক্তিগত সহকারী জেলা আওয়ামী লীগের দাপুটে নেতা আমজাদ হোসেন রাজু পালিয়ে গেলেও তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য